৪ আগস্ট রাতেই শেখ হাসিনা কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্টে সেইফ এক্সিটের জন্য রিকুয়েস্ট করে কিন্তু কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্টে রিজেক্ট করে দেয়
পরদিন সকালে আর্মি নেভি এয়ারফোর্স এবং পুলিশ চিফ গণভবনে যায়। তারা পৌঁছানোর আগেই শেখ হাসিনা প্রচন্ড রাগান্বিত অবস্থায় অবস্থান করছিলেন। পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় তিনি স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্সের সদস্যদের অস্ত্র লোড রাখার নির্দেশ দেন। শেখ হাসিনার নির্দেশে এসএসএফ অস্ত্র লোড রাখে
সেই মুহূর্তে চার বাহিনীর চিফ গণভবনে আসলে এসএসএফ তাদের দিকে অস্ত্র তাক করে। কাউন্টার পজিশন নেয় সেনাপ্রধানের ফোর্সও।দুই বাহিনীর মাঝে পয়েন্ট ব্ল্যাংক রেঞ্জে পড়ে যান শেখ হাসিনা।
তখন শেখ রেহানা ওই রুমে অবস্থান করছিলেন।
আর্মি চিফ এবং এয়ার চিফ মার্শাল স্মার্টলি সিচুয়েশন হ্যান্ডেল করেন। তারা শেখ রেহানাকে অন্য কক্ষে নিয়ে যান।
এরপর সজীব ওয়াজেদ জয়কে ফোন করা হয়। জয় সেনাপ্রধানকে বলেন “তোকে উপরে উঠাইছে আমার মা, তুই কি করিস বসে বসে? তোরও তো বউ বাচ্চা আছে; দেখে নিব”
জবাবে সেনাপ্রধান জয়কে বলেন “জয় শান্ত হও। পরিস্থিতি আমাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে। এই মুহূর্তে হয় ম্যাডাম (শেখ হাসিনা) রিজাইন দিবেন, নয়ত আমি স্টেপ আউট করব। তখন এসএসএফ আমাকে মেরে ফেলবে। আর আমাকে মারলে আমার ফোর্স তোমার মাকে হ ত্যা করবে”
পরবর্তীতে শেখ হাসিনা পদত্যাগ করেন।
এবং যাওয়ার পূর্বে পুলিশের আইজিপিকে নির্দেশ দেন “আমি চলে যাওয়ার এক মাসের মধ্যে দেশের এমন অবস্থা করবেন যেন আগামী ২০-২৫ বছরে দেশ মাথা তুলে দাঁড়াতে না পারে”
ভয়েস শুনুন এই লিঙ্ক থেকে ঃ https://www.facebook.com/share/v/kZ89SaMsEaq9ibTQ/?mibextid=oFDknk